নতুন খবরবিনোদনভাইরালটাকা পয়সারেসিপিলাইফ স্টাইলটেক নিউজপশ্চিমবঙ্গপ্রকল্প

আগামী বছরেই ছিল বিয়ের পরিকল্পনা, নীরবতা ভেঙে মুখ খুললেন ঐন্দ্রিলার মা

Published on:

সকলেই চায় তার ভালোবাসার মানুষকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে। সকলেই সম্পর্কের প্রথমদিকে কথা দেয়- বিপদের সময় ভালোবাসার মানুষের পাশে থাকবেন। কিন্তু সত্যি করে ভালবাসার মানুষের পাশে থাকেন ক’জন? যারা থাকেন তাঁদের দেখে সত্যিই শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছে হয়। এই গালভরা মিথ্যে প্রতিশ্রুতির যুগে এখনোও কিছু মানুষ কথা রাখতে জানে। এখনও কিছু মানুষ নিঃস্বার্থে ভালোবাসার মানুষকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়। আর এই ভালোবাসায় থাকে না কোনো শর্ত। নিঃশর্তে ভালোবেসে যায় দুটি মানুষ।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Image 76, আগামী বছরেই ছিল বিয়ের পরিকল্পনা নীরবতা ভেঙে মুখ খুললেন ঐন্দ্রিলার মা, আগামী বছরেই ছিল বিয়ের পরিকল্পনা, নীরবতা ভেঙে মুখ খুললেন ঐন্দ্রিলার মা

তেমনই একটি জুটি ছিল সব্যসাচী চৌধুরী(Sabyasachi Chowdhury) ও ঐন্দ্রিলা শর্মা (Aindrila Sharma) । বলিউডের এই দুই তারকা দেখিয়ে দিয়েছেন অসময়ে ভালোবাসার মানুষের কিভাবে পাশে থাকতে হয়। কিভাবে ভালোবাসতে হয় নিঃশর্তভাবে। তারা ছিলেন সত্যিকারের ‘আইডিয়াল কাপল’ (Ideal Couple)। ঐন্দ্রিলা শর্মার মৃত্যুর আগের মুহূর্ত পর্যন্ত পাশে ছিলেন সব্যসাচী চৌধুরী। এমনকি ঐন্দ্রিলা শর্মা চলে যাওয়ার পরে স্যোশাল মিডিয়া থেকে সম্পূর্ণ বিদায় নিয়েছেন সব্যসাচী চৌধুরী। এখন পর্যন্ত ঐন্দ্রিলার পরিবারের পাশে রয়েছেন সব্যসাচী।

ঐন্দ্রিলা এবং সব্যসাচীর প্রণয়ের সম্পর্ককে সম্মান করতেন সবাই। ঐন্দ্রিলার পরিবারের সকলে ভালোবাসতেন ঐন্দ্রিলাকে। এমনকি সব্যসাচীঐন্দ্রিলার পরিবারের এতোটাই আপন যে, ঐন্দ্রিলা মা মেয়ের মৃত্যুর পরে একটি পোষ্টে সব্যসাচীর কথা বলতে গিয়ে লিখেছিলেন “আমার সব্য”। তবে এই জুটির নাকি বিয়ে হওয়ার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। কিন্তু তার আগেই ঐন্দ্রিলা চলে গেলেন।

Image 75, আগামী বছরেই ছিল বিয়ের পরিকল্পনা নীরবতা ভেঙে মুখ খুললেন ঐন্দ্রিলার মা, আগামী বছরেই ছিল বিয়ের পরিকল্পনা, নীরবতা ভেঙে মুখ খুললেন ঐন্দ্রিলার মা

এতোদিন পর্যন্ত ঐন্দ্রিলা ও সব্যসাচী বিয়ের ব্যাপারে তাদের কী ভেবেছিলেন, সেই সম্পর্কে জানা যায়নি। এতোদিন পরে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন। ঐন্দ্রিলার মা শিখা শর্মা (Sikha Sharma) এই প্রসঙ্গে বলেন, “পরিকল্পনা তো অনেক কিছুই ছিল। কিন্তু….”। তিনি জানিয়েছেন, ঐন্দ্রিলা এবং সব্যসাচীর বিয়ের কথা আলোচনার উদ্দেশ্যে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাস নাগাদ সব্যসাচীর বাড়ির সদস্যদের ঐন্দ্রিলার বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু সেইসব কিছুই হল না আর। তার আগেই চিরঘুমের দেশে চলে গেলেন ঐন্দ্রিলা। ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর ১১ দিন পরেও ঐন্দ্রিলার পরিবার তাদের ‘মিষ্টি’ অর্থাৎ ঐন্দ্রিলার শোক ভুলতে পারছেন না।

About Author